Brown How to Become a Travel Coach Blog Banner (23)

Goal-setting checklist for Fresh Executives

আমরা অনেক সময় দেখতে পাই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে যখন কেউ চাকরি বাজারে প্রবেশ করেন তখন তাদের মধ্যে অনেকেই হিমসিম খান তাল মেলাতে গিয়ে। অনেকে আবার তাল মেলাতে না পেরে স্বপ্নের চাকরি পেয়েও ধরে রাখতে পারে না। এমন প্রফেশনালও আছে যারা দীর্ঘদিন একটি সেক্টরে কাজ করেছেন কিন্তু চাকরি পরিবর্তন করে নতুন সেক্টরে যাওয়ার কারণে প্রফেশনালিজম দেখাতে পারছেন না।

মনে রাখবেন যেখানেই কাজ করেন না কেনো, ব্যক্তিগত টার্গেট খুব জরুরী। টার্গেট না থাকলে চাকরিতে সফলতা আসবে না। আর প্রতিষ্ঠান সবসময় নিজেরটা দ্যাখে আগে। প্রতিষ্ঠান যদি আপনাকে মাসে ৫০০০০ হাজার টাকা বেতন দেয় তাহলে আপনাকে অবশ্যই সেই বেতনের কমপক্ষে ৩ গুণ পরিমান অর্থ বা সমপরিমান ভ্যাল্যু এনে দিতে হবে। কর্মক্ষেত্র সবসময় কর্মঠ, ইতিবাচক এবং সক্রিয় কর্মীকে ভালোবাসে।

নীচের এই স্যাম্পল টেবিলটি তাদের জন্য যারা মাত্র বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেড়িয়ে নতুন চাকরিতে ঢুকেছেন অথবা তাদের জন্য যারা দীর্ঘদিন একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করার পর নতুন আরেকটি চাকরিতে প্রবেশ করেছেন কিন্তু তাল মেলাতে পারছেন না।   

যেখানে আপনি উন্নতি করতে চান

নির্দিষ্ট লক্ষ্য সমাপ্তির সময়সীমা করণীয় পদক্ষেপ

অগ্রগতি পর্যালোচনা

দক্ষতা উন্নয়ন

প্রেজেন্টেশন স্কিল ডেভেলপমেন্ট

৬ মাস

  • ইউটিউভ ব্যবহার করে মাইক্রোসফ্ট পাওয়ার পয়েন্টে দক্ষতা বৃদ্ধি করা।
  • প্রেজেন্টেশন স্কিল উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন ক্লাব বা সোসাইটির মেম্বারশীপ নেয়া।
  • বিভিন্ন কর্মশালায় অংশগ্রহণ করা।
  • নিজের ভিডিও নিজে করে ইউটিউভ চ্যানেলে আপলোড করে অন্যান্যদের ফিডব্যাক নেয়া।

 

দ্বি-সাপ্তাহিক আত্ম-মূল্যায়ন

নেটওয়ার্কিং

পেশাগত নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি করা।

চলমান

  • বিভিন্ন ওয়ার্কশপ, সেমিনার, ভলেন্টিয়ার কাজে অংশ নেয়া।
    লিঙ্কডইনের বিভিন্ন প্রফেশনাল গ্রুপে যোগদান করা
  • প্রতি মাসে সহকর্মীদের সাথে বাইরে খেতে যাওয়া, বন্ধুত্বপূর্ন পরিবেশে সময় কাটানো।
  • সোস্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রফেশনালদের সাথে যোগযোগ করে তাদের কাছ থেকে কফি মিটিংয়ের অনুমতি চাওয়া।
  • অন্তত প্রতিমাসে নতুন ৫ জন নতুন প্রফেশনালের সাথে মিটিং করা।

মাসিক নতুন যোগাযোগের পর্যালোচনা

পারফরম্যান্স

বর্তমান পজিশনে সাফল্য অর্জন

চলমান

 

  • আপনার বসের সাথে মাসিক পারফরম্যান্স লক্ষ্য নির্ধারণ করুন।
  • নিয়মিত বস এবং সহকর্মীদের কাছ থেকে ফিডব্যাক নেয়ার চেষ্টা করুন
  • প্রাসঙ্গিক প্রশিক্ষণ সেশনে অংশ নিন।
  • নিজ থেকে চ্যালেঞ্জিং টার্গেট সেট করুন যা সাধারন মানুষ নিতে ভয় পেয়ে থাকে।

মাসিক পারফরম্যান্স পর্যালোচনা

মেন্টরশিপ

একজন মেন্টর খুঁজে পাওয়া

৩ মাস

  • আপনার কর্মক্ষেত্রে একজন সম্ভাব্য মেন্টর চিহ্নিত করুন
  • তথ্যমূলক আলোচনার জন্য তার সাথে যোগাযোগ করুন
  • তিনি যেনো আপনার ক্যারিয়ার মেন্টর হতে সম্মতি দেন সেজন্য তাকে রাজি করান।

নিয়মিত মেন্টরের সাথে যোগাযোগ

সার্টিফিকেশন

প্রাসঙ্গিক সার্টিফিকেশন অর্জন

১ বছর

  • আপনি যে সেক্টর বা যে বিভাগে কাজ করছেন তার জন্য প্রয়োজনীয় সার্টিফিকেশন কি হতে পারে সেটা নিয়ে গবেষণা করুন। এক্সপার্টদের পরামর্শ নিন।
  • সার্টিফিকেশন কোর্সে ভর্তি হন।
  • সাপ্তাহিক পড়াশোনার সময় বরাদ্দ রাখুন।

কোর্স সমাপ্তি ও পরীক্ষার তারিখ ট্র্যাকিং

লিডারশিপ উন্নয়ন

লিডারশিপ দক্ষতা উন্নত করা

১ বছর

  • আপনি যে প্রজেক্টে কাজ করছেন তার টিমের গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলো চিহ্নিত করুন।
  • আপনার টিমের সদস্যরা যেখানেই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন তাদের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন।
  • প্রতি মাসে একটি লিডারশিপ বই পড়ুন
  • লিডারশিপ উন্নয়ন ট্রেনিংয়ে অংশ নিন।

ত্রৈমাসিক লিডারশিপ দক্ষতা মূল্যায়ন

ব্যক্তিগত এবং কর্ম জীবনের ভারসাম্য

একটি স্বাস্থ্যকর ভারসাম্য বজায় রাখুন

চলমান

  • আপনার কাজের সময়সীমা সেট করুন।
  • পরিবারের জন্য সময় নির্ধারন করুন।
  • নিয়মিত স্বাস্থ্যের যত্ন নিন যেনো ঘন ঘন অসুস্থতার কারনে ছুটি নিতে না হয়।
  • ব্যক্তিগত এবং কর্মক্ষেত্রের জন্য একটি বাস্তবিক রুটিনের মধ্যে থাকুন।
  • প্রতি তিনমাসে একবার ছুটি নেয়ার চেষ্টা করুন এবং পরিবারকে নিয়ে ঘুরতে বেড়িয়ে যান।

সাপ্তাহিক প্রতিফলন এবং সমন্বয়

উপরের টেবিলটি একটি স্যাম্পল। এটি বুঝে নিজের জন্য একটি টেবিল বানিয়ে ভালোভাবে অনুসরণ এবং অনুশীলন করার চেষ্টা করুন। নিজের সাথে সৎ থেকে যদি টেবিলটি ফলো করে ব্যক্তিগত টার্গেট সেট কবার পর বাস্তবায়ন করতে পারেন তাহলে আপনার সফলতা সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কেউ ঠেকাতে পারবে না।

 

——————————————————————————xxx———————————————————————————————-

About The Author: K M Hasan Ripon (
K. M. Hasan Ripon is a distinguished figure and a leading career mentor in Bangladesh, recognized for his expertise as an entrepreneurial ecosystem builder and employability specialist. He currently holds key positions, serving as the Executive Director of Bangladesh Skill Development Institute (BSDI), Managing Director of Global Entrepreneurship Network Bangladesh, Executive Director of Daffodil Education Network, and Vice President of Start and Improve Your Business Foundation of Bangladesh.
With a wealth of experience, he has consulted for over 100 national and international organizations, providing training for executive development in areas such as communication, leadership, customer service, team building, negotiation, and problem-solving. Hasan Ripon’s extensive reach includes visits to 64 districts in Bangladesh and travels to 40 countries as a speaker and workshop facilitator. He has inspired over 100,000 youth and graduating students in 100+ public and private universities and polytechnics in Bangladesh, as well as more than 20 international universities.
Hasan Ripon is widely recognized on social networks, with a fan following exceeding 3 million, as a skills activist and inspirational speaker. His previous roles include serving as a short-term consultant at the World Bank, consultant for Industry 4.0 (HTS) at a2i, ICT Division (government agencies), master trainer and industry assessor (CBT&A) at ILO, convener of the National Board of CYFI Bangladesh, and a fellow of the Royal Society of Arts (FRSA). He also previously served as the local president of JCI Bangladesh (Dhaka Central).

Author Contact: [email protected]

Brown How to Become a Travel Coach Blog Banner (21)

২০০০ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে হারিয়ে গেছে প্রায় ৯০ লক্ষেরও বেশি চাকরি

ইউএস ব্যুরো অফ লেবার স্ট্যাটিস্টিকস এর মতে বিশ্বে প্রায় ১২ হাজারের মতো স্বীকৃত পেশা আছে। এর প্রায় ‍অধিকাংশই প্রথম থেকে তৃতীয় শিল্প বিপ্লবের কারণে সৃষ্টি হয়েছে। আইএলও’র রিপোর্টে দেখা যায় প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে ১৯৯১ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্তু বিশ্বে প্রায় ২০০ কোটি নতুন জব সৃষ্টি হয়েছে। ব্রুকিংস ইনস্টিটিউশনের সার্ভেতে দেখা যায় ২০০০ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অটোমেশনের জন্য প্রায় ৯০ লক্ষেরও বেশি জব হারিয়ে গেছে।

বর্তমানে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার (Artificial Intelligence) উন্নয়নের ফলে ধারণা করা হচ্ছে ২০২৫ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে আরো প্রায় ৮০ কোটি জব হারিয়ে যাবে। যখন আমরা মোটে ভাবা শুরু করেছি এআই (AI) নিয়ে, এর মধ্যে চলে আসতে শুরু করেছে আর্টিফিশিয়াল জেনারেল ইন্টেলিজেন্স (AGI).

এজিআই হলো একটি অনুমানভিত্তিক কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা (AI) যা মানুষের মতো সাধারণ বুদ্ধিমত্তার অধিকারী হবে। তারমানে যা দাড়াবে মানুষ যেভাবে জ্ঞান আহরনের মাধ্যমে ভবিষ্যত ক্যালকুলেশন করতে পারে। ঠিক একইভাবে এজিআই মানুষের মতো কোনো সম্ভাব্য সমস্যার আগাম সমাধান করতে পারবে।

 

 

আমি ব্যক্তিগত গবেষণা করে দেখতে পাচ্ছি নিকট ভবিষ্যতে কিছু জব থাকবেই না। যেমনঃ

১. সাধারণ ম্যানুফ্যাকচারিং জব
২. ডেটা এন্ট্রি
৩. রেগুলার গ্রাহক সেবা
৪. সাধারণ টেলিমার্কেটিং
৫. ক্যাশিয়ারের চাকরি
৬. সাধারন হিসাবরক্ষক
৭. ম্যানুফ্যাকচারিং এ্যাসেমব্লি লাইন
৮. সাধারন গ্রাফিক্স ডিজাইন
৯. প্রুফ রিডার
১০. নিরাপত্তা কর্মকর্তা
১১. অনুবাদক/দোভাষী
১২. নিয়মিত অ্যাডমিন জব
১৩. নিয়মিত এইচআর জব
১৪. টিকিট এবং রিজার্ভেশন
১৫. নিয়মিত ট্যুর গাইড
১৬. ক্লারিকাল জব

২০২২ সালের বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) জরিপ ১৮ কোটি জনগণের মধ্যে মাত্র ৫৫ লক্ষ মানুষ কম্পিউটারের বেসিক ব্যবহার জানেন যেমন এমএস ওয়ার্ড, ফেসবুক এবং ইউটিউভসহ ইন্টারনেটের মাধ্যমে সাধারণ কিছু এ্যাপের ব্যবহার। ২০২২ সালের বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) জরিপ অনুসারে মাত্র ৩৮৫০০ জন মানুষের কম্পিউটারের উপর উচ্চতর টেকনিক্যাল দক্ষতা যেমন প্রোগ্রামিং স্কিল আছে।

এটা আমাদের জন্য সতর্ক সংকেত। যেখানে বিশ্বের প্রায় সকল দেশ উন্নত প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে শুরু করেছে সেখানে আমরা এখনো ধরে রাখতে চাচ্ছি গতানুগতিক শিক্ষা পদ্ধতি এবং করতে চাচ্ছি সেই বিংশ শতাব্দীর চাকরি। প্রযুক্তি নিয়ে পড়াশুনা করতেই হবে বিশেষ করে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে।

এই মুহুর্তে যে জ্ঞানটি সবচেয়ে প্রয়োজন হবে সামনের দিনগুলোর জন্য সেটি হলো এআইকে প্রম্পটিং করা। বর্তমানে আমরা এআইকে ব্যবহার করছি নকল করার উদ্দেশ্যে। যেমন ছ্রাত্রছাত্রীরা নকল করছেন তাদের এ্যাসাইনমেন্ট তৈরি করতে, অফিসের কর্মীরা করছেন তাদের অফিসের কাজ সম্পন্ন করতে। আমরা বর্তমানে এআই দ্বারা চালিত হচ্ছি। আসলে হওয়ার কথা ছিলো আমাদের দ্বারা এআই পরিচালিত। প্রম্পটিং নিয়ে পড়াশুনা করুন এখনই।

আমি একটি কোর্স ইউটিউভে আপলোড করেছি পারলে করে আসুন। অথবা আরো অনেক কোর্স পাবেনম সময় থাকতে করে ফেলুন। এতো দ্রুত সময় সব কিছু পরিবর্তন করে ফেলছে পড়ে সময় পাবেন না। তখন আপনার কান্না দেখারও কারো সময় থাকবে না।

——————————————————————————xxx———————————————————————————————-

About The Author: K M Hasan Ripon (
K. M. Hasan Ripon is a distinguished figure and a leading career mentor in Bangladesh, recognized for his expertise as an entrepreneurial ecosystem builder and employability specialist. He currently holds key positions, serving as the Executive Director of Bangladesh Skill Development Institute (BSDI), Managing Director of Global Entrepreneurship Network Bangladesh, Executive Director of Daffodil Education Network, and Vice President of Start and Improve Your Business Foundation of Bangladesh.
With a wealth of experience, he has consulted for over 100 national and international organizations, providing training for executive development in areas such as communication, leadership, customer service, team building, negotiation, and problem-solving. Hasan Ripon’s extensive reach includes visits to 64 districts in Bangladesh and travels to 40 countries as a speaker and workshop facilitator. He has inspired over 100,000 youth and graduating students in 100+ public and private universities and polytechnics in Bangladesh, as well as more than 20 international universities.
Hasan Ripon is widely recognized on social networks, with a fan following exceeding 3 million, as a skills activist and inspirational speaker. His previous roles include serving as a short-term consultant at the World Bank, consultant for Industry 4.0 (HTS) at a2i, ICT Division (government agencies), master trainer and industry assessor (CBT&A) at ILO, convener of the National Board of CYFI Bangladesh, and a fellow of the Royal Society of Arts (FRSA). He also previously served as the local president of JCI Bangladesh (Dhaka Central).

Author Contact: [email protected]

Brown How to Become a Travel Coach Blog Banner

Is micro-management within an organization good or bad?

Micro-management is a concept that typically causes conflicting feelings from employees and managers both. Some consider it as a vital strategy to maintaining control and high standards, while others see it as a barrier to creativity and freedom. In this blog, I will try to look at the advantages and disadvantages of micro-management to find out whether it’s a successful managerial style or a barrier to growth and team spirit.

Advantages of Micro-management:

Quality Control: Micromanagement enables managers to closely monitor and maintain high-quality standards in tasks and initiatives.

Immediate Problem Identification: Managers can identify and address any problems or challenges that may develop during project execution.

Clear Direction: Employees who work for a micromanager generally have a strong understand of goals, which may help avoid uncertainty.

Skill Development: Micro-management can provide assistance and facilitate skill development for new or less-experienced personnel.

 

Micromanagement has the following disadvantages:

Reduced Morale: Employee morale can suffer as a result of regular monitoring, since they may experience a lack of trust and autonomy.

Reduce Creativity: Micro-management may hamper creativity and innovation by making employees afraid to submit new ideas or take risks.

Time-consuming: For managers, it can be a time-consuming method, leaving less time for strategic planning and higher-level responsibilities.

Employee Burnout: The stress of being carefully monitored can lead to employee burnout, negatively impacting overall happiness and job satisfaction.

 

Finding a Balance:

Customized Approach: Recognize that various persons might need different management strategy. A one-size-fits-all approach may not be effective.

Clear Communication: Explain goals to employees clearly while still leaving open for questions and feedback. This may reduce the need for constant supervision.

Trust Building: Build trust among your team members by recognizing their knowledge and offering opportunity for them to demonstrate their abilities.

Task Delegation: Delegate duties based on individual strengths to enable employees to take ownership of their responsibilities.

 

Conclusion:

While micro-management can be beneficial in some cases, managers must establish a balance that promotes a healthy work the environment. Understanding when to provide direction and when to allow freedom is essential for effective leadership. Managers can modify their strategy to enhance productivity and employee satisfaction by considering both the advantages and disadvantages.

 

——————————————————————————xxx———————————————————————————————-

About The Author: K M Hasan Ripon (
K. M. Hasan Ripon is a distinguished figure and a leading career mentor in Bangladesh, recognized for his expertise as an entrepreneurial ecosystem builder and employability specialist. He currently holds key positions, serving as the Executive Director of Bangladesh Skill Development Institute (BSDI), Managing Director of Global Entrepreneurship Network Bangladesh, Executive Director of Daffodil Education Network, and Vice President of Start and Improve Your Business Foundation of Bangladesh.
With a wealth of experience, he has consulted for over 100 national and international organizations, providing training for executive development in areas such as communication, leadership, customer service, team building, negotiation, and problem-solving. Hasan Ripon’s extensive reach includes visits to 64 districts in Bangladesh and travels to 40 countries as a speaker and workshop facilitator. He has inspired over 100,000 youth and graduating students in 100+ public and private universities and polytechnics in Bangladesh, as well as more than 20 international universities.
Hasan Ripon is widely recognized on social networks, with a fan following exceeding 3 million, as a skills activist and inspirational speaker. His previous roles include serving as a short-term consultant at the World Bank, consultant for Industry 4.0 (HTS) at a2i, ICT Division (government agencies), master trainer and industry assessor (CBT&A) at ILO, convener of the National Board of CYFI Bangladesh, and a fellow of the Royal Society of Arts (FRSA). He also previously served as the local president of JCI Bangladesh (Dhaka Central).

Author Contact: [email protected]