১৯৭৯ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ প্রোগ্রামের ছাত্রছাত্রীদের জিজ্ঞেস করা হলো, তোমাদের কার কার ভবিষ্যত কর্মক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবার জন্য পরিকল্পনা করেছো?
১) ৮৪% তরুনদের কোন পরিকল্পনাই ছিলোনা
2) ১৩% তরুনদের পরিকল্পনা ছিলো এবং সেটা কাগজে তোলা ছিলো মাত্র।
৩) ৩% তরুনদের পরিকল্পনা ছিল, কাগজে সুন্দর করে লেখা এবং বাস্তবায়নের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল।
১০ বছর পর সেই তরুণদের সাথে আবার কথা বলা হলো। দেখা গেলো ১৩% তরুন যাদের পরিকল্পনা ছিলো এবং কাগজে তোলা ছিলো, তারা ৮৪% তরুণ যাদের কোনো পরিকল্পনাই ছিলোনা তাদের চেয়ে দ্বিগুণ অর্থ উপার্জন করছে। আর ৩% তরুন যাদের পরিকল্পনা ছিল, কাগজে সুন্দর করে লেখা এবং বাস্তবায়নের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল, তারা যে অর্থ উপার্জন করছে সেটা ৯৭% তরুণদের সমপরিমাণ অর্থ। অনেকে হয়তো অর্থের কথা পড়ে মনে মনে ভাবতে পারেন, তাহলে অর্থই কি সব? আসলে অর্থ এখানে একটি পরিমাপক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে মাত্র।
যাইহোক পরিকল্পনাহীন জীবন, পাল বা ইঞ্জিনবিহীন নৌকার মতো। যেখান থেকে ঢেউ ধাক্কা মারবে, আপনি সেদিকে রওয়ানা দেবেন এবং একসময় ঝড় এলে ডুবে যাবেন। আমার একবার মাথায় প্রশ্ন এলো আমি আজ সকালে বিছানা থেকে উঠলাম কেন? আপনিও কি একবার ভেবে দেখেছেন আপনি আজ সকালে বিছানা থেকে উঠেছেন কেন? কোন কাজটি করবার তাড়নায় আজ আপনি মধুর ঘুমকে বিসর্জন দিলেন? যেদিন আমি আগামীর দিনের পরিকল্পনা ছাড়াই বিছানাতে যাই, সেদিন ঘুম থেকে জেগে উঠবার তাড়না ভেতর থেকে অনুভব করি না। একসময় আমার মস্তিষ্ক আমাকে জোড় করে উঠিয়ে দেয়। উঠে দেখি সূর্য মাথার উপরে চলে এসেছে। ধীরে ধীরে প্রাতঃরাশ শেষ করে তারপর চিন্তা করি কি করবো? হঠাৎ দেখী ফেসবুক, লিংকডইন বা ইউটিউভে নটিফিকেশন, একটু দেখবো এই ভেবে মুহুর্তে তিন ঘন্টা শেষ, আসরের আযান। জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিবসের কোনও মূল্য ছাড়াই সমাপ্তি।
পরিকল্পনাহীন দিবস আপনাকে অন্তত তিনটি জায়গায় প্রতিদিন ব্যর্থ করে দেবে।
সম্পর্ক উন্নয়নে ব্যর্থতা
মানুষের কাজই হলো ছুটে চলা। হয় স্বপ্ন নিয়ে নয়তো স্বপ্ন ছাড়া। মানুষ ছুটবেই। এই ছুটে চলার মাঝে রয়েছে তার স্বপ্ন বাস্তবায়নের প্রবল স্প্রিহা। তখন সে খুঁজে বেড়ায় তার স্বপ্ন পূরণে কে তাকে সহযোগিতা করতে পারে। যাকে দেখে মনে হয় স্বপ্ন পূরণে তার সাহায্য পাওয়াটা দরকার, সে তার দিকেই এগিয়ে যায়। কিন্তু যদি কাছে গিয়ে দেখে স্বপ্ন আছে কিন্তু পরিকল্পনাহীন মানুষ, ধীরে ধীরে দুরে সরে আসে। এটাই বাস্তবতা। সফল মানুষ আবেগ এবং বাস্তবতার মাঝামাঝি বসবাস করার চেষ্টা করে। আর দাদার কাছে শুনেছি পরিকল্পনাহীন মানুষ আবেগ নিয়ে থাকে এবং বেলা শেষে আবেগ দিয়েই সবাইকে দোষারোপ করে। সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য দরকার পূর্ণ দিবসের ব্যবহার। কিন্তু পরিকল্পনাহীন মানুষ দিবসের অর্ধেকটিই কাটিয়ে দেয় হয় ঘুমিয়ে নয়তো অযথা সময় অপচয় করে।
অর্জনে ব্যর্থতাঃ
পরিকল্পনাহীন মানুষ অযুহাতে বিশ্বাসী। তারা সবসময় শেষ তারিখ ভুলে যান। অফিসের জরুরী মিটিং, কলেজের গুরুত্বপূর্ণ ক্লাশ, স্কলারশীপের আবেদন, অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ফোন কল ইত্যাদি। পরিকল্পনা নাই তো দিন শেষে অর্জনও নাই। আর এটাই হলো বাস্তবতা। আমার এক শিক্ষক আমাকে একটি সূত্র শিখিয়েছিলেন “গতকাল এবং আজ” এর মধ্যে কর্মের ফলাফলের দিক থেকে পার্থক্য থাকতেই হবে। পরিকল্পনার অভাবের কারনে কোন কাজই সময় মতো শেষ করা যাবে না। আমার নিজেরই এমন হয়েছে যে একটি কাজের ধারনা আমি তৈরি করেছি কিন্তু পরিকল্পনা করিনি। ঠিকই ছয়মাস পর দেখি আমারই এক সহকর্মী সেই কাজটি করে বাহাবা নিয়ে যাচ্ছে। আমার ধারনা পৃথিবীতে একই আইডিয়া একসাথে অনেক মানুষের মস্তিষ্কে ঘুরে বেড়ায়। যেমন এমন অনেক সময় হয়েছে বন্ধুদের ওয়াটসএ্যাপ গ্রৃপে আমি একটি মেসেজ দিয়েছি। ঠিক এক বা দুই সেকেন্ড পর আমার আরেক বন্ধু আমার মতো হুবহু মেসেজ পাঠিয়েছে। এইটা হচ্ছে আইডিয়া ক্ল্যাশ। ধরে আমি একটি আইডিয়া রাত দুইটার সময় তৈরি করে ঘুমিয়ে গেলাম এবং যথারীতি দুপুর বারোটায় ঘুম থেকে উঠে ঐদিন আর আইডিয়াটি নিয়ে কাজ করা হয়নি। কিন্তু পৃথিবীর আরেক প্রান্তে বসে আমারই মতো আরেকজন ঠিকই আইডিয়াটি নিয়ে পরিকল্পনা করে বাস্তবায়নের ঘোষনা দিয়ে দিয়েছে। ব্যস মুহুর্তেই আমি হারিয়ে গেলাম।
সৃজনশীলতা কাজে আসে না
আজ আপনি সৃজনশীল, অত্যন্ত মেধাবী। কিন্তু সঠিক পরিকল্পনা না থাকার কারনে আপনার সেই সৃজনশীলতা আজ হুবকির মূখে। ধরুন আপনি খুব ভালো এ্যানিমেশনের কাজ জানেন। কিন্তু আপনি অলস এবং পরিকল্পনাহীন মানুষ। এখন ব্যাপারটি কি হচ্ছে? আপনার এলাকায় আপনি একজন যিনি এ্যানিমেশনের কাজ পারেন তাই মানুষ আপনার অলসতাকে উপেক্ষা করে আপনার কাছে আসছেন এবং কাজ দিচ্ছেন। আপনিও অলসতা এবং পরিকল্পনার অভাবে ঠিক সময়ে কাজ হস্তান্তর করতে পারছেন না। মানুষ আপনার বিকল্প খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন। আবার পরিকল্পনা না থাকার করনে আপনি সম্পর্ক উন্নয়ন করতে পারছেন না। যার ফলে আপনার সৃজনশীলতা ব্যাকডেটেড হয়ে যাচ্ছে। এরকম অসংখ্য মেধাবী আমাদের চোখের সামনে হারিয়ে যাচ্ছে।
পরিকল্পনা ছাত্র, পেশাজীবী, শিক্ষক সবারই প্রয়োজন। দিনের সঠিক পরিকল্পনা আপনাকে একটি সফল মাসের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে, মাস গিয়ে হবে বছর এবং বছর শেষে হবে কাঙ্খিত প্রাপ্তি। “ছোট ছোট বালুকণা, বিন্দু বিন্দু জল, গড়ে তোলে মহাদেশ, সাগর অতল।” ছোটবেলার এই কবিতাটির কথা মনে আছে? পবিত্র কোরআন শরীফের ১৩ নম্বর সূরার ১১ নম্বর আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন উল্লেখ করেছেন
”মানুষের জন্য তার সামনে ও পিছনে একের পর এক প্রহরী থাকে; তারা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে; নিশ্চয়ই আল্লাহ কোন সম্প্রদায়ের অবস্থা পরিবর্তন করেননা যতক্ষণ না তারা নিজেদের অবস্থা নিজেরা পরিবর্তন করে। কোন সম্প্রদায় সম্পর্কে যদি আল্লাহ অশুভ কিছু ইচ্ছা করেন তাহলে তা রদ করার কেহ নেই এবং তিনি ছাড়া তাদের কোন অভিভাবক (ওয়ালী) নেই“ আল কোরআন, ১৩:১১
এই আয়াতটি থেকে আমরা স্পষ্ট বুঝতে পারি আল্লাহ আমাদের অবস্থার পরিবর্তন ততক্ষন পর্যন্তু করবেন না,যতক্ষণ না আমরা নিজের মধ্যে পরিবর্তন না আনবো“। নেয়ামত সমগ্র পৃথিবীতে আল্লাহ ছড়িয়ে রেখেছেন আমাদের জন্য। সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে সেগুলো আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। আর এ কাজটি আপনার জন্য আপনাকেই করতে হবে, কেউ করে দেবে না। যদি সঠিক কাজটি সঠিক সময়ে না করেন তাহলে আপসোস আপনাকেই করতে হবে, অন্য কেই করবে না।
(এই ভিডিওটি দেখুন! এই ভিডিওটি ব্লগ অনুসারে তৈরি করা হয়েছে)
আমি কিছু পরামর্শ এই অংশে উল্লেখ করতে চাই যা আপনার কাজে দেবে দৈনিক কাজের পরিকল্পনা করতেঃ
১. পূর্ণ দিবালোক কাজে লাগানঃ
সূর্যের সাথে তাল রেখে নিজের জীবনকে পরিচলনা করবার অনুশীলন করুন। ১০ থেকে ১২ ঘন্টা আমরা পূর্ণ দিবালোক পেয়ে থাকি। আমি একসময় ভাবতাম সৃজনশীল কাজ রাতের বেলায় ভালো করতে পারি। কিন্তু পরবর্তিতে খেয়াল করে দেখলাম যে না রাতের বেলায় কাজ করছি কিন্তু কারো সাথে পরামর্শ করতে পারছি না। কারো সাথে কথা বলার প্রয়োজন হলে আমাকে অপেক্ষা করতে হতো পরের দিন সকাল পর্যন্ত। আর ততক্ষণে সেই উৎসাহে ভাটা পরে যেত। একদিন চিন্তা করলাম তারাতারি রাতে ঘুমিয়ে ফজরের আযানের সময় ঘুম থেকে উঠে কাজ করবো। করলামও তাই। বাড়ির সবাই মনে করলো আমার বোধ হয় শরীর খারাপ করেছে। আমি খুব সকালে উঠে ফজরের নামাজ পড়লাম, হালকা ব্যায়াম করলাম। খুব সাধারন নাস্তা করে কাজে বসে গেলাম। সকাল ৫:৩০টা থেকে ৭:৩০টা পর্যন্তু আমি যে দু-ঘন্টা কাজ করলাম, সেটি সারারাত জেগে ৪/৫ ঘন্টা কাজের চেয়ে অনেক বেশী প্রোডাক্টিভ ছিলো। আমার উপলদ্ধি হলো খুব সকালে পরিকল্পনা করলে সেটি দিনের শেষভাগের মধ্যেই সম্পূর্ণ করা সহজ। যা সারারাত জেগে পরের দিন করা সম্ভব হয় না।
২. কাজ ভাগ করে ফেলাঃ
এটাই স্বাভাবিক আপনার প্রতিদিন অসংখ্য রকমের কাজ থাকবে। তাই আপনাকে কাজ গুলোকে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করে ফেলতে হবে। আমাদের প্রত্যেকে বাড়িতে একটি করে আলমিরা আছে। ধরুন আলমিরাতে কোন ড্রয়ার নেই। সবগুলো কাপড় আপনি একসাথে জড়ো করে রাখেন। যখন বেড়াতে যাবার জন্য আলমিরার দরজা খুলবেন, তখন আপনি দিশেহারা হয়ে যাবেন। কোন কিছুই সময় মতো খুঁজে পাবেন না। সেজন্য আমরা কি করি? প্রতিটি ড্রয়ার নির্দিষ্ট কিছু কাপড়ের জন্য বরাদ্দ করে রেখে দেই। ঠিক একইভাবে কাজগুলো কে যদি আমরা ভাগ করে ফেলতে পারি তাহলে আমি দিন শেষে মূল্যায়ন করতে পারবো কোন কাজটি সম্পন্ন হয়েছে বা কোন কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারিনি।
৩. গ্রুপিংঃ
কাজের গ্রুপিং করা বা গ্রুপ অনুসারে তালিকা করা অত্যন্ত জরুরী। আমি যেহেতু একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসেবে কাজ করি। তাই আমাকে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে হয়। যেমন আমাকে –
- মার্কেটিং এবং ব্র্যান্ডিং বিভাগের সাথে কাজ করতে হয়।
- সেলস টিমের সাথে কাজ করতে হয়।
- প্রতিষ্ঠানের কৌশল নির্ধারন করতে হয়।
- এ্যাডমিন টিমের সাথে কাজ করতে হয়।
- ফাইন্যান্স এন্ড একাইন্টস টিমের সাথে পরামর্শ করতে হয়।
- মিটিংয়ে যোগদান এবং ইমেইল বা এসএমএস এর জবাব দিতে হয়।
- নেটওয়ার্কিং করতে হয়।
- জ্ঞান অর্জন করতে হয়, জ্ঞান শেয়ার করতে হয়।
- ক্লাশ করতে হয়, ক্লাশ নিতে হয়।
- পরিবারকে সময় দিতে হয়, ইত্যাদি।
আমার মতো ক্ষুদ্র মানুষের প্রতিদিন এই দশ ধরনের কাজ কমবেশী করতেই হয়। আমার চেয়ে যারা আরো বড় মাপের মানুষ তাদের কাজের গ্রুপ আরো বড়। এই দশটা হলো আমার কাজের গ্রুপ, যার ভেতর আরো অনেক সাব টাস্ক থাকতে পারে। অতএব আপনার কাছে যদি নিজের কাজের গ্রুপটি পরিষ্কার থাকে তাহলে আপনি প্রতিদিন নিশ্চিত করতে পারবেন আপনার প্রোডাক্টিভিটি। প্রতিদিন রাতে নিজের কাজের তালিকাটি করে যদি ঘুমাতে পারেন, তাহলে আগামীকাল সবসময় আপনার হবে।
৪. প্রযুক্তির ব্যবহারঃ
বর্তমানে নিজের পরিকল্পনার জন্য অনেক সহজ এবং ফ্রি টুলস আপনার হাতের কাছেই আছে। আপনি সহজেই এই টুলসগুলোকে ব্যবহার করতে পারেন। আপনি ক্যালেন্ডারে কাজের তালিকা দিয়ে রাখতে পারেন। ইমেইলের টাস্কে নিজের টু-ডু-লিষ্ট তৈরি করতে একটা সময়সীমা দিয়ে রাখতে পারেন। এছাড়া অসংখ্য টাইম ম্যানেজমেন্ট টুলস আছে যা আপনাকে সবসময় আপডেট থাকতে সাহায্য করবে।
৫. অগ্রাধিকার খুঁজে বের করতে হবেঃ
সারাদিন অসংখ্য কাজের কথা মাথায় আসে। অনেক কাজ করতে ইচ্ছে করে। সারাদিনের কিছু কাজ আছে যা করতেই হবে। আবার কিছু কাজ আছে যা পরে করলেও চলবে। এখন আপনি যদি বুঝতে ভুল করেন, আর যা করতেই হবে তা না করেন তাহলে দিনশেষে ক্ষতি আপনার নিশ্চিত। তাই তিনটি শব্দ আপনাদের জন্য আমার তরফ থেকে যা আমি ফলো করি।
- “Must (অবশ্যই করতে হবে)”,
- “Should (করা উচিৎ)” এবং
- “Could (শেষ করতে পারলে ভালো)”।
এই তিনটি ক্যাটাগরিতে আমি আমার কাজ প্রতিদিন ভাগ করে ফেলি। আমার লক্ষ্য থাকে তিনটি ক্যাটাগরির কাজই শেষ করা। তবে “Must” ক্যাটাগরির কাজ শেষ না করে ঘুমাবো না আবার সারারাত জাগবোও না। অতএব অগ্রাধিকার যদি বুঝতে না পারি, তাহলে কারো অগ্রাধিকারে আমিও থাকতে পারবো না।
প্রায় ১৫০০ শব্দ লিখে ফেললাম দিনের পরিকল্পনা বোঝাতে গিয়ে। যারা শেষ পর্যন্ত পড়লেন তারা আশাকরি বুঝতে পেরেছেন দিনের পরিকল্পনা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা বেন্জামিন ফ্র্যাঙ্কলিনের একটি বিখ্যাত উক্তি আছে
“If you fail to plan, you are planning to fail” যার বাংলা অর্থ দাড়ায় ”আপনি যদি পরিকল্পনা করতে ব্যর্থ হন, তাহলে আপনি ব্যর্থ হবার পরিকল্পনা করছেন”।
আরেকটি উক্তি আমার খুব পছন্দের
“A goal without a plan is just a wish”. অর্থাৎ পরিকল্পনা ব্যতীত লক্ষ্য কেবল একটি ইচ্ছা ছাড়া আর কিছুই নয়।
অতএব পরিকল্পনা করুন, সেই অনুযায়ী কাজ করুন। কাঙ্খিত সাফল্য নিশ্চিত আপনার হবে ইন শা আল্লাহ।
Author: K M Hasan Ripon , Executive Director, BSDI
Email: [email protected]
খুবই চমৎকার কিছু ধারনা পেলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ
এক কথায় চমৎকার।
খুব গুছিয়ে বলা মূল্যবান পরামর্শ।
Here are some tips to help you get used to this messy life.
Thanks for sharing sir
অনেক কিছু জানতে পারলাম
আজকে থেকেই নিজের মধ্যে অনুসরণ করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ
Very informative for professionalism